বাংলাদেশ

মতামত

খেলা

বিনোদন

জীবনযাপন

তারুণ্য

কিড জোন

অন্যান্য

রেস-জেন্ডার

ফ্যাক্ট চেক

স্বাস্থ্য

আন্তর্জাতিক

শিক্ষা

অর্থ-বাণিজ্য

বিজ্ঞান-প্রযুক্তি

চট্টগ্রামে সাহেদের তিন দিনের রিমান্ড 

  •    
  • ১৭ মে, ২০২১ ২২:৪৭

সহকারী পুলিশ কমিশনার কাজী শাহাবুদ্দিন আহমেদ বলেন, ‘মামলার তদন্ত কর্মকর্তা আদালতে হাজির হয়ে আসামি সাহেদের সাত দিনের রিমান্ড আবেদন করেন। তবে আদালত তিন দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন। এ সময় আসামি অন্য একটি মামলায় ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারে থাকায় তাকে আদালতে হাজির করা যায়নি।’

চট্টগ্রামের ডবলমুরিং থানায় মেগা মার্ট মোটরসের করা অর্থ আত্মসাৎ ও প্রতারণার মামলায় রিজেন্ট গ্রুপের মালিক মো. সাহেদ করিমকে পুলিশি হেফাজতে নিয়ে তিন দিন জিজ্ঞাসাবাদের অনুমতি দিয়েছে আদালত।

সোমবার দুপুরে চট্টগ্রাম মহানগর হাকিম ষষ্ঠ আদালতের বিচারক মেহনাজ রহমান এই অনুমতি দেন।

বিষয়টি নিউজবাংলাকে নিশ্চিত করেছেন নগর পুলিশের সহকারী কমিশনার (প্রসিকিউশন) কাজী শাহাবুদ্দিন আহমেদ।

তিনি নিউজবাংলাকে বলেন, ‘মামলার তদন্ত কর্মকর্তা আদালতে হাজির হয়ে আসামি সাহেদের সাত দিনের রিমান্ড আবেদন করেন। তবে আদালত আসামি সাহেদের তিন দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন। এ সময় আসামি অন্য একটি মামলায় ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারে থাকায় তাকে আদালতে হাজির করা যায়নি।’

এর আগে বহুল আলোচিত রিজেন্ট গ্রুপ ও রিজেন্ট কেডিএস লিমিটেডের চেয়ারম্যান সাহেদ করিমের বিরুদ্ধে চট্টগ্রামের ডবলমুরিং থানায় মামলাটি করেন মেগা মার্ট মোটরসের মো. সাইফুদ্দিন।

এজাহারে বলা হয়, ঢাকা শহরে মেগা মার্ট মোটরসের আমদানি করা তিন চাকার গাড়ি চলাচলের অনুমতি পাইয়ে দেয়ার কথা বলে প্রতিষ্ঠানটির মালিক মো. জাহাঙ্গীরের কাছ থেকে কয়েক দফায় ৯১ লাখ ২৫ হাজার টাকা হাতিয়ে নিয়ে আত্মসাৎ করেন সাহেদ। এর মধ্যে নগদ ৩২ লাখ টাকা ও চেকের মাধ্যমে ৫৯ লাখ টাকা নেন তিনি।

প্রতারণার বিষয়টি বুঝতে পেরে অর্থ ফেরত চাইলে নানা ভয়ভীতি দেখান সাহেদ। এতে পিছু হটে মেগা মার্ট মোটরস।

করোনা টেস্টের ভুয়া রিপোর্ট দেয়া, অর্থ আত্মসাতসহ প্রতারণার গুরুতর অভিযোগ ওঠার পর গত ১৫ জুলাই সাতক্ষীরার দেবহাটা সীমান্ত এলাকা থেকে রিজেন্ট গ্রুপ ও রিজেন্ট হাসপাতালের চেয়ারম্যান সাহেদ করিম ওরফে মো. সাহেদকে গ্রেপ্তারের দাবি করে র‍্যাব।

এর আগে ৬ জুলাই রিজেন্ট হাসপাতালের উত্তরা ও মিরপুর শাখায় অভিযান চালায় র‌্যাব। অভিযানে ভুয়া করোনা পরীক্ষার রিপোর্ট, করোনা চিকিৎসার নামে রোগীদের কাছ থেকে অর্থ আদায়সহ নানা অনিয়ম উঠে আসে। পরে রোগীদের সরিয়ে রিজেন্টের উত্তরা ও মিরপুর শাখা সিলগালা করে দেয়া হয়।

এ বিভাগের আরো খবর